THE BEST SIDE OF মাশরুম চাষ পদ্ধতি

The best Side of মাশরুম চাষ পদ্ধতি

The best Side of মাশরুম চাষ পদ্ধতি

Blog Article

অয়েস্টার মাশরুম সংগ্রহের সঠিক সময় : _

>> এবার ভেজা খড়গুলো একটা পরিথিন কাগজের ওপর স্তূপ করে রেখে তার ওপর আরেকটি পলিথিন কাগজ দিয়ে ভালোভাবে ঢেকে ২৪ ঘণ্টা রেখে দিন।

ঙ. বেডের তলায় ও উপরে ব্যবহারের জন্য পলিথিন কাগজ।

সাধারণত বর্ষাকালে প্রাকৃতিকভাবে আম গাছে ইয়ার মাশরুম পাওয়া যায়। ইয়ার মাশরুম দেখতে অনেকটা কালচে রঙের। এই মাশরুম সারাবছর চাষ করা গেলেও মূলত বর্ষাকালে এর ফলন ভালো হয়ে থাকে।

এই জাতের মাশরুম সবচেয়ে বেশি চাষ হচ্ছে। সারাবছরই এই মাশরুম চাষ করা যায় তবে শীত ও বর্ষাকালে এর ভালো ফলন হয়ে থাকে। অয়েস্টার বা ঝিনুক মাশরুম খুব অল্প জায়গার সহজেই চাষ করা যায়।

২. ইয়ার মাশরুম: সাধারণত বর্ষাকালে প্রাকৃতিকভাবে আম গাছে ইয়ার মাশরুম পাওয়া যায়। ইয়ার মাশরুম দেখতে অনেকটা কালচে রঙের। এই মাশরুম সারাবছর চাষ করা গেলেও মূলত বর্ষাকালে এর ফলন ভালো হয়ে থাকে।

মাশরুম চাষের ঘর ও ঘরের বাইরের চারপাশে সবসময় পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন রাখতে হবে। অপরিচ্ছন্ন জায়গায় মাশরুম ফ্লাই বা মাশরুমের মাছি নামের পোকা মাশরুমের ক্ষতি করে।

এভাবে খড় বিছানো শেষ হলে খুব শক্ত করে প্রতিটি পলিব্যাগ বাঁধতে হবে।

সহিংসতায় উত্তপ্ত মণিপুরের বর্তমান অবস্থা সম্পর্কে যা জানা গেলো

বর্তমানে বাংলাদেশে বানিজ্যিকভাবে অয়েস্টার বা ঝিনুক মাশরুমের চাষই বেশি হয়ে থাকে। অয়েস্টার বা ঝিনুক মাশরুম চাষের জন্য প্রধানত তিনটি উপকরণের দরকার হয়। আমরা যদি মাশরুম চাষ পদ্ধতি ভালভাবে জানি তাহলে এটি আমাদের দেশের জন্য অনেক বড় একটি অর্থনৈতিক উপাদান হতে পারে। উপকরণগুলো হচ্ছে- স্পন বা মাশরুমের বীজ, খড় ও পলিথিনের ব্যাগ।

এই পদক্ষেপগুলি অনুসরণ করে এবং প্রয়োজনীয় সতর্কতা অবলম্বন করে, যে কেউ বাড়িতে সফলভাবে মাশরুম চাষ করতে পারে।

চারদিকে খড়ের স্তূপের কিনার থেকে ৫ সে.মি. ছেড়ে ১ সে.মি. পুরু ও ৫ সে.মি. চওড়া করে ভেজা তুলা ঠিকমত click here বিছিয়ে দিন।

এভাবে আসা যাক উৎপাদন সম্পর্কে সাধারণত ভালো মানের স্পূন থেকে গ্রীষ্মকালে প্রতি আড়াই মাসে ৯০ থেকে ১০০ গ্রাম মাশরুম পাওয়া সম্ভব। শীত ও বর্ষাকালে মাশরুম উৎপাদন অধিক পরিমাণে হয়ে থাকে এ সময় একটি ভালো মানের স্পূন থেকে প্রতি আড়াই মাসে ২০০-২৫০ গ্রাম মাশরুম উৎপাদন করা যায়। ১০-১২ টাকা মূল্যের এই স্পূনগুলো প্রতি আড়াই মাস পর পর পরিবর্তন করতে হয়। বাংলাদেশের অনেক এলাকায়ই বর্তমানে মাশরুম চাষ করা হয়। এগুলোর মধ্যে ঢাকা, সিলেট, চট্টগ্রাম, রাজবাড়ী, কুমিল্লা, নারায়ণগঞ্জ, রাজশাহীসহ সারাদেশেই বর্তমানে মাশরুম চাষ করা হচ্ছে। ঢাকা শহরে বিভিন্ন এলাকায় যেমন গোড়ান, কোর্ট কাচারি এলাকা, রামপুরা, বনশ্রী, সাভার, টঙ্গীতে অনেকেই বাণিজ্যিকভাবে মাশরুম চাষ করছে।

অয়েস্টার মাশরুম চাষের উপকরণ: প্রধানত তিনটি উপকরণ দরকার এই ধরনের মাশরুম চাষ করার জন্য। এগুলো হচ্ছে,- স্পন বা মাশরুমের বীজ, খড় ও পলিথিনের ব্যাগ।

Report this page